৮ রমাদান

তাকদির

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

 ۣالَّذِیۡ لَهٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ لَمۡ یَتَّخِذۡ وَلَدًا وَّ لَمۡ یَکُنۡ لَّهٗ شَرِیۡکٌ فِی الۡمُلۡکِ وَ خَلَقَ کُلَّ شَیۡءٍ فَقَدَّرَهٗ تَقۡدِیۡرًا ﴿۲﴾

যার অধিকারে রয়েছে আসমান ও যমীনের মালিকানা; আর তিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি এবং সার্বভৌমত্বে তাঁর কোন শরীক নেই। তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাদের পরিমিতভাবে ভাগ্য নির্ধারণ করেছেন। (সুরা ফুরকান-২)

وَ اَنۡ لَّیۡسَ لِلۡاِنۡسَانِ اِلَّا مَا سَعٰی ﴿ۙ۳۹﴾

আর এই যে, মানুষ যা চেষ্টা করে, তাই সে পায়। (সুরা নাজম-৩৯)

উল্লেখ্য যে, চেষ্টার পর মানুষ যা পেয়ে থাকে সেটাই তাকদির।

 اِنَّا کُلَّ شَیۡءٍ خَلَقۡنٰهُ بِقَدَرٍ ﴿۴۹﴾

আমি প্রত্যেক বস্তুকে পরিমিতরূপে (তাকদির-সহকারে) সৃষ্টি করেছি । (সুরা কামার-৪৯)

وَ کَمۡ مِّنۡ مَّلَکٍ فِی السَّمٰوٰتِ لَا تُغۡنِیۡ شَفَاعَتُهُمۡ شَیۡئًا اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ اَنۡ یَّاۡذَنَ اللّٰهُ لِمَنۡ یَّشَآءُ وَ یَرۡضٰی ﴿۲۶﴾

আর আসমানসমূহে অনেক ফেরেশতা রয়েছে, তাদের সুপারিশ কোনই কাজে আসবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন এবং যার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট, তার ব্যাপারে অনুমতি দেয়ার পর। (সুরা নজম-২৬)